/* */

PDA

View Full Version : স্বামী সন্তান না থাকা



Muslim Woman
12-20-2018, 04:14 PM
:bism:


Collected :

*☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀আয়েশা রা.-এর কোনও সন্তান ছিল না।

যতদূর জানি, তিনি সন্তানসম্ভবা হয়েছিলেন, এমন কোনও তথ্যও হাদীসে নেই।

নবীজির ঘরে খাদীজা রা.-এর ছয়টা সন্তান জন্মগ্রহণ করেছিল। চার কন্যা, দুই* *ছেলে। এটা দেখে আয়েশা রা.-এর মনেও আশা জাগা বিচিত্র কিছু ছিল না, আমারও সন্তান হোক!*

*কিন্তু তিনি সন্তানের জন্যে দু‘আ করেছেন বা নবীজির কাছে দু‘আ চেয়েছেন এমন কোনও নজীর হাদীসে নেই বলেই জানি।
অথচ তিনি* *ছিলেন নবীজির প্রিয়তম স্ত্রী। সন্তান চাওয়া অন্যায় কোনও কিছু নয়। নবীজিকে বললেই হত। তিনি আল্লাহর কাছে দু‘আ করতেন। আয়েশা রা. এমনটা করেন নি।*
.
*নবীজি যখন ইন্তেকাল করেন, তখন আয়েশা রা.-এর বয়েস আঠার। তিনি ইন্তেকাল* *করেছেন ৫৮ হিজরীতে। তার মানে নবীজির পরও তিনি প্রায় ৪৭ বছর বেঁচে ছিলেন।

এই দীর্ঘ সময় তিনি স্বামী সন্তান ও সংসার ছাড়াই কাটিয়ে* *দিয়েছেন। কখনো সন্তান বা সংসারের জন্যে আক্ষেপ* *করেছেন, এমন কোনও প্রমাণ নেই। তিনি ইলমচর্চা, ইবাদত-বন্দেগী, শিক্ষকতা-ফতোয়া প্রদান করেই পুরো সময়টা কাটিয়ে দিয়েছেন।

বড় বড় সাহাবী তার কাছ থেকে পাঠ নিয়েছেন। মদীনার সমস্ত মহিলাকুলের শিক্ষিকা ছিলেন।*
.
*সন্তান না হলে একটা মেয়ের জীবন থেমে থাকে না।*
*স্বামী মারা গেলে একটা মেয়ের জীবন থমকে যায় না।*
*মা-বাবা মারা গেলে একটা মেয়ের জীবন স্থবির হয়ে পড়ে না।*
*সংসার না হলে একটা মেয়ের জীবন অর্থহীন হয়ে যায় না।*
.
*আল্লাহ তা‘আলা যা ছিনিয়ে নেন, তার চেয়ে উত্তম কিছু বান্দাকে দান করেন।*

*দুনিয়া পরীক্ষার স্থান। কেউই এখানে পরীক্ষা দেয়া ছাড়া থাকতে পারে না।*
*আয়েশা রা. বিষয়টা ভালভাবে জানতেন এবং কর্মের মাধ্যমে তা মেনে দেখিয়েও গেছেন।*

*জীবনকে তিনি জনকল্যাণে ব্যয় করে গেছেন।*
*আল্লাহর ফয়সালার প্রতি সন্তুষ্ট থেকেছেন।*

*সবর-শোকরের সাথে জীবন কাটিয়ে গেছেন।*
*কুরআন কারীমকে সাথী বানিয়েছেন।*
*হাদীসচর্চাকে জীবনের অনুষঙ্গ বানিয়েছেন।*
Reply

Login/Register to hide ads. Scroll down for more posts
Muslim Woman
02-13-2019, 04:25 AM
বিসমিল্লাহ

বেহেশতী হওয়ার জন্য বিবাহিত হওয়া শর্ত না

__ জাবীন হামিদ

বেহেশতে যাওয়ার জন্য বিবাহিতা হওয়া শর্ত নয়। তাই যে সব আপুদের বিয়েতে দেরি হচ্ছে , তাদের প্রতি অনুরোধ : এই নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা করবেন না।

ঘরে ঘরে আজ বিবাহযোগ্য মেয়ে । আজ থেকে মাত্র ২০/ ২৫ বছর আগেও এমনটা দেখা যেতো না।

বিয়ে হতেই হবে এমন তো না । কেয়ামতের দিন তো ইনশাআল্লাহ কোন মেয়ের বেহেশতে যাওয়া আটকে থাকবে না বিয়ে না হওয়ার জন্য।

আমরা এমন এক সমাজ তৈরি করেছি যেখানে দ্বীনদারীর চেয়ে মেয়েদের গায়ের রং, চেহারা , বাবার পদমর্যাদা , টাকা পয়সা এসবকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।

বিয়ে হলেই সব সমস্যার সমাধান , তাও তো না। আমরা যে যেমন অবস্থায় আছি , বলব আলহামদুলিল্লাহ।

নিশ্চয়ই দ্বীনদার সাথীর জন্য মোমিনরা চেষ্টা করবে, কিন্তু কোনো কারণে বিয়ে না হলে বেশি মন খারাপ করা ঠিক না।

দিল্লিকা লাড্ডু সবার ভাগ্যে থাকে না হয়তো।

যাদের সাংসারিক ঝামেলা নেই, দ্বীনি এলেম অর্জনের জন্য চেষ্টা করবে , অন্য বোনদের শিখাবে। এভাবে বেহেশতে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করতে থাকবে।

হয়তো বিয়ে না হওয়া বা দেরি হওয়ার মধ্যেই তার জন্য কোন কল্যাণ আছে । এমনটা ভাবতে পারলে ইনশাল্লাহ আর কারো মন খারাপ হবে না । আল্লাহু আলাম।
Reply

Hey there! Looks like you're enjoying the discussion, but you're not signed up for an account.

When you create an account, you can participate in the discussions and share your thoughts. You also get notifications, here and via email, whenever new posts are made. And you can like posts and make new friends.
Sign Up

Similar Threads

British Wholesales - Certified Wholesale Linen & Towels | Holiday in the Maldives

IslamicBoard

Experience a richer experience on our mobile app!