বিসমিল্লাহ
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রোজা রাখা সুন্নাত।
সাহরীর সময় সকাল ৫:০০
Printable View
বিসমিল্লাহ
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রোজা রাখা সুন্নাত।
সাহরীর সময় সকাল ৫:০০
বিসমিল্লাহ
যারা আইয়ামে বীজের রোজা রাখতে চান , তারা আজ ৭ এপ্রিল মঙ্গলবার রাত থেকে সাহরি খাবেন.
প্রশ্ন: ইফতারের সময় যে দুআটি পাঠ করতে হয় সেটি কখন পাঠ করবো? ইফতারের আগে, মাঝে, নাকি পরে?
উত্তর: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে ইফতারের পরে পড়ার জন্য একটি দু’আ বর্ণিত হয়েছে তা হলো:
"ذَهَبَ الظَّمَأُ وَابْتَلَّتِ الْعُرُوقُ، وَثَبَتَ الْأَجْرُ إِنْ شَاءَ اللَّهُ"
অর্থ- “তৃষ্ণা দূর হয়েছে; শিরাগুলো সিক্ত হয়েছে এবং প্রতিদান সাব্যস্ত হয়েছে; ইনশাআল্লাহ”।
[সুনানে আবু দাউদ, আলবানী রহ. হাদিসটিকে সহিহ আবু দাউদ গ্রন্থ (২০৬৬) ‘হাসান’ বলেছেন]
এ দু’আটি ইফতারের পরে পাঠযোগ্য।
অনুরূপভাবে কোন কোন সাহাবী থেকে বর্ণিত আছে নিন্মোক্ত দুআটি:
اللهم لك صمت وعلى رزقك أفطرت
“হে আল্লাহ! আমি তোমার জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমার রিযিক দিয়ে ইফতার করছি।”
অতএব, আপনি যে দু’আকে উপযুক্ত মনে করেন সেটা পাঠ করতে পারেন। আল্লাহই ভাল জানেন।
(শাইখ উছাইমীনের “আল-লিকা আল-শাহরি” নম্বর- ৮)
উত্তর দিয়েছেন
শাইখ আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
#শাওয়াল_মাসের_৬টি_স� ��য়াম
৬জুন (১৩ শাওয়াল) থেকে ১১জুন (১৮ শাওয়াল) =৬দিন। শাওয়ালের ৬ সিয়াম
ইবাদতের জগতে সলাতের পড়েই সিয়ামের গুরুত্ব। সকল ইবাদতের জন্য সওয়াব নির্দিষ্ট। একমাত্র সিয়ামের সওয়াব আল্লাহ সুবাহানুতায়ালা নিজে দিবেন। রমাদানের সিয়াম শেষ হবার সাথে সাথেই আমাদের সামনে শাওয়াল মাসের ৬টি সিয়ামের মাধ্যমে সারা বছর সিয়াম পালনের সুযোগ এসেছে। এ বিষয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে সহিহ হাদিস বর্ণিত হয়েছে। আবু আইয়ুব (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: "যে ব্যক্তি রমাদানের সিয়াম রাখল এরপর শাওয়াল মাসে ছয়টি সিয়াম রাখল সে যেন গোটা বছর সিয়াম রাখল।" [সহিহ মুসলিম, সুনানে আবু দাউদ, জামে তিরমিজি, সুনানে নাসায়ী ও সুনানে ইবনে মাজাহ]
শাওয়ালের ৬ সিয়াম ধারাবাহিকভাবে অথবা বিরতি দিয়েও রাখা যাবে। কারো যদি রমাদানের সিয়াম কাজা হয়ে থাকে, তবে প্রথমে তা আদায় করে নেবে- এটা উত্তম। সম্ভব না হলে শাওয়ালের রোজা রাখবে, পরে কাজা আদায় করবে। যারা পবিত্র রমাদানের যথাযথ কদর করেননি তাদের উচিত এখনই আল্লাহতায়ালার কাছে তওবা-ইস্তেগফার করে আল্লাহ তায়ালার রহমতের ছায়াতলে আশ্রয় নেওয়া।
#আইয়্যামে_বীদ (আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ)
৬জুন (১৩ শাওয়াল) থেকে ৮জুন (১৫ শাওয়াল) = আইয়্যামে বীদের সিয়াম
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আ’নহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ “রাসুলুল্লাহ্- (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বাড়ীতে অবস্থানকালীন অবস্থায় এবং সফরকালীন অবস্থায়, কখনোই আইয়্যামে বীদের সিয়াম ছাড়তেন না।” [সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ২৩৪৫]
ক্বাতাদাহ ইবনে মিলহান রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ “রাসুলুল্লাহ্- (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদেরকে প্রত্যেক মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখে সিয়াম রাখার জন্য আদেশ করতেন।” [আবু দাউদঃ ২৪৪৯, নাসায়ীঃ ২৪৩২]
#সোম_ও_বৃহস্পতিবার� �র_সিয়াম
৮জুন (১৫ শাওয়াল) ও ১১জুন (১৮ শাওয়াল) = সোম ও বৃহস্পতিবারের সিয়াম
আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্- (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সর্বদা সোমবার এবং বৃহস্পতিবার সিয়াম পালন করতেন।
[সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ২৩৬৩]
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত: রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার আল্লাহ তা’আলার দরবারে আমল পেশ করা হয়। সুতরাং, আমার আমলসমূহ যেন সিয়াম পালনরত অবস্থায় পেশ করা হোক এটাই আমার পছন্দনীয়।
[জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৭৪৭]
পোস্টটি সবার সাথে শেয়ার করে অন্যকে জানিয়ে দিতে পারেন। চাইলে কপিও করতে পারেন। আল্লাহ উত্তম প্রতিদানদাতা।
ফাহাদ চৌধুরির পেইজ থেকে সংগ্রহীত।
প্রচারে শাইখ ড. মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ
বিসমিল্লাহ
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রোজা রাখা সুন্নাহ
বিসমিল্লাহ
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রোজা রাখা সুন্নাহ
বিসমিল্লাহ
আগামীকাল জিলহজ মাসের প্রথম দিন ।
এছাড়া বৃহস্পতিবার রোজা রাখা সুন্নত।
আজ রাতে সাহরি খাওয়ার শেষ সময় ৩:৫৩
বিসমিল্লাহ
আগামীকাল বুধবার রাতে সাহরি খেয়ে
বৃহস্পতিবার ৩০ জুলাই আরাফাতের দিনে রোজা রাখতে হবে।
#রাসূলুল্লাহ ( ﷺ)বলেছেন,
বিসমিল্লাহ
সোমবার রোজা রাখা সুন্নাহ।
সাহরীর শেষ সময় ৪:০৬
*সোম ও বৃহস্পতিবারের রোযা*
প্রত্যেক সপ্তাহের সোম ও বৃহস্পতিবার রোযা রাখা সুন্নত ও মুস্তাহাব। যেহেতু তা ছিল মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম)-এর আমল। আর দিন দুটিতে বিশবাধিপতি আল্লাহর নিকট বান্দার আমল পেশ করা হয়।
☘মা আয়েশা (রাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) সোম ও বৃহস্পতিবারে রোযা রাখাকে প্রাধান্য দিতেন।’[আহমাদ, মুসনাদ ৬/৮০, ৮৯, ১০৬, তিরমিযী, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ ১৭৩৯নং, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৪/১০৫-১০৬]
☘আবু হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘সোম ও বৃহস্পতিবার (মানুষের) সকল আমল (আল্লাহর দরবারে) পেশ করা হয়। তাই আমি এটা পছন্দ করি যে, আমার রোযা রাখা অবস্থায় আমার আমল (তাঁর নিকট) পেশ করা হোক।’’[তিরমিযী, সহীহ তারগীব, আলবানী ১০২৭নং]
☘উক্ত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতেই বর্ণিত, তিনি বলেন আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘‘প্রত্যেক সোম ও বৃহস্পতিবারে (মানুষের) সকল আমল (আল্লাহর নিকট) পেশ করা হয়। (এবং বেহেশ্তের দ্বারসমূহ উ¦মুক্ত করা হয়।) আর (ঐ উভয় দিনে) আল্লাহ আয্যা অজাল্ল্ প্রত্যেক সেই ব্যক্তিকে মার্জনা করে দেন যে কোন কিছুকে তাঁর অংশী স্থাপন করে না। তবে সেই ব্যক্তিকে ক্ষমা করেন না যার নিজ ভায়ের সাথে বিদ্বেষ থাকে; এই দুই ব্যক্তির জন্য (ফিরিশ্তার উদ্দেশ্যে) তিনি বলেন, উভয়ের মিলন না হওয়া পর্যন্ত ওদেরকে অবকাশ দাও। উভয়ের মিলন না হওয়া পর্যন্ত ওদেরকে অবকাশ দাও।’’[আহমাদ, মুসনাদ ২/৩২৯, মুসলিম ২৫৬৫ নং, প্রমুখ]
☘আবূ কাতাদাহ (রাঃ) বলেন, ‘সোমবার রোযা রাখার ব্যাপারে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) জিজ্ঞাসিত হলে তিনি বললেন, ‘‘এটা হল সেই দিন, যেদিনে আমার জ¦ম হয়েছে এবং আমার উপর সর্বপ্রথম কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে।’’ অন্য এক বর্ণনায় আছে, ‘‘ঐ দিনে আমি (নবীরূপে) প্রেরিত হয়েছি।’’[আহমাদ, মুসনাদ ৫/২৯৭, ২৯৯, মুসলিম ১১৬২, আবূ দাঊদ ২৪২৫নং]
সূত্র: http://www.hadithbd.com/shareqa.php?qa=4188
বিসমিল্লাহ
সোমবার রোজা রাখা সুন্নাত।
সাহরির শেষ সময়
৪:১৪
বিসমিল্লাহ
বৃহস্পতিবার রোজা রাখা সুন্নাহ।
সাহরীর শেষ সময় ৪:১৯
বিসমিল্লাহ
৭সেপ্টেম্বর সাহরি খাওয়ার শেষ সময় ৪:২১
বিসমিল্লাহ
আগামী কাল সোমবার রোজা রাখা সুন্নাহ।
সাহরীর সতর্কতামূলক শেষ সময় ৪: ২৩
ইফতার ৬:০৯
⭕আগামী_কাল মঙ্গলবার ১৫ সেপ্টেম্বর'২০⭕
●তাহাজ্জুদের উত্তম সময় শুরু -০১:০৩
●সাহরি ও তাহাজ্জুদ শেষ -৪:২৪
●ফজর শুরু -৪:৩০/ফজর শেষ -৫:৪৩
●সূর্যোদয় -৫:৪৪
●নিষিদ্ধ সময় -৫:৪৪~৬:০৭
●এশরাক -৬:০৮~১১:৪২ (প্রথম দিকে পড়াই উত্তম)
●চাশত -১০:০০~১১:৪২
●নিষিদ্ধ সময় -১১:৪৩~১১:৫৩
●যাওয়াল -১১:৫৫~১২:২৫
●যোহর শুরু -১১:৫৫/যোহর শেষ -৪:১৯
⭕বিঃদ্রঃ উক্ত_সময়_ঢাকার_জন্� �_প্রযোজ্য⭕
৹
৹
⭕ আসসালামু আলাইকুম_আগামীকাল শুক্রবার
♢১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০
♢২৯ মুহাররম ১৪৪২ হিজরি
♢০৩ আশ্বিন ১৪২৭ বঙ্গাব্দ
●তাহাজ্জুদের উত্তম সময় শুরু -০১:০৩
●সাহরি ও তাহাজ্জুদ শেষ -৪:২৫
●ফজর শুরু -৪:৩১/ফজর শেষ -৫:৪৪
●সূর্যোদয় -৫:৪৫
●নিষিদ্ধ সময় -৫:৪৫~৬:০৮
●এশরাক -৬:০৯~১১:৪১ (প্রথম দিকে পড়াই উত্তম)
●চাশত -১০:০০~১১:৪১
●নিষিদ্ধ সময় -১১:৪২~১১:৫২
●যাওয়াল -১১:৫৪~১২:২৪
●যোহর শুরু -১১:৫৪/যোহর উত্তম শেষ -৩:১৯/যোহর শেষ -৪:১৭
○আছর শুরু -৩:২১/আছর শেষ -৫:৩৭ (শাফেয়ী)
●আছর শুরু -৪:১৯/আছর শেষ -৫:৩৭ (হানাফী)
○আছর মাকরূহ শুরু -৫:৩৮/মাকরূহ শেষ -৫:৫৫
●নিষিদ্ধ সময় -৫:৫৬~৬:০১
●সূর্যাস্ত -৬:০১
●ইফতারি -৬:০২
●মাগরিব শুরু -৬:০২/মাগরিব শেষ -৭:১৫
●নফল নামায-মাগরিব থেকে এশা পর্যন্ত(আওয়াবিন)
●এশা শুরু -৭:১৭/এশার উত্তম সময় শেষ -১১:১৫/এশা শেষ -৪:২৫
⭕ বিঃদ্রঃ উক্ত_সময়_ঢাকার_জন্� �_প্রযোজ্য
৹
৹
বিসমিল্লাহ
কাল সফর মাসের প্রথম সোমবার।
সোমবার রোজা রাখা সুন্নাহ।
সাহরীর সতর্কতামূলক শেষ সময় ৪:২৭
ইফতার ৫:৫৯
বিসমিল্লাহ
সোমবার রোজা রাখা সুন্নত। সাহরির শেষ সময় ৪:৩৭, ইফতার ৫:৩৩
বিসমিল্লাহ।
বৃহস্পতিবার রোজা রাখা সুন্নাহ।
সাহরির শেষ সময়
৪:৩৯, ইফতার ৫:৩১
*প্রত্যেক মাসে তিনটি রোযা।*
এই চান্দ্র মাসের (রবিউল আউয়াল) ১৩,১৪ ও ১৫ তারিখ যথাক্রমে
*https://www.islamicboard.com/images/.../10/2747-1.jpg️ ৩১ অক্টোবর, শনিবার*
*https://www.islamicboard.com/images/.../10/2747-1.jpg️ ০১ নভেম্বর, রবিবার*
*https://www.islamicboard.com/images/.../10/2747-1.jpg️ ০২ নভেম্বর, সোমবার*
প্রত্যেক (চান্দ্র) মাসে ৩টি করে রোযা রাখা মুস্তাহাব। আব্দুল্লাহ বিন আম্র বিন আস (রাঃ) বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘‘প্রত্যেক মাসে তিনটি রোযা রাখা সারা বছর রোযা রাখার সমতুল্য।’’[1]
আবূ যার্র (রাঃ) বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক মাসে ৩টি করে রোযা রাখবে, তার সারা বছর রোযা রাখা হবে। আল্লাহ আযযা অজাল্ল্ এর সত্যায়ন অবতীর্ণ করে বলেন, কেউ কোন ভাল কাজ করলে, সে তার ১০ গুণ প্রতিদান পাবে। (কুরআনুল কারীম ৬/১৬০) এক দিন ১০ দিনের সমান।’’[2]
ইবনে আববাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘‘ধৈর্যের (রমাযান) মাসে রোযা আর প্রত্যেক মাসের তিনটি রোযা অন্তরের বিদ্বেষ ও খট্কা দূর করে দেয়।’’[3]
পক্ষান্তরে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) তাঁর একান্ত ভক্ত আবূ হুরাইরা (রাঃ)-কে এই রোযা রাখতে অসিয়ত (বিশেষ উপদেশ) করেছেন।[4]
অবশ্য এই তিন রোযা প্রত্যেক চান্দ্র মাসের শুক½পক্ষের শেষ দিনগুলিতে; অর্থাৎ, ১৩, ১৪ ও ১৫ তারীখে হওয়া মুস্তাহাব। যেহেতু আবূ যার্র (রাঃ) বলেন, আল্লাহর রসূল তাঁকে বলেছেন, ‘‘হে আবূ যার্র! মাসে ৩টি রোযা রাখলে ১৩, ১৪ ও ১৫ তারীখে রাখ।’’[5]
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) রাখতেন প্রত্যেক মাসের প্রথম সোমবার, অতঃপর তার পরের বৃহস্পতিবার, অতঃপর তার পরবর্তী বৃহস্পতিবার।[6] কোন কোন বর্ণনা মতে মাসের শুক্লপক্ষের শেষ তিনদিন রোযা রাখতেন।[7] আর কোন কোন বর্ণনা মতে তিনি কোন নির্দিষ্ট দিনের খেয়াল না করেই যে কোন দিনে ৩টি রোযা রাখতেন।[8]
[1] (বুখারী ১৯৭৯নং, মুসলিম ১১৫৯ নং) [2] (তিরমিযী, ইবনে মাজাহ ১৭০৮নং, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৪/১০২) [3] (বাযযার, সহীহ তারগীব, আলবানী ১০১৮নং) [4] (দ্রঃ আহমাদ, মুসনাদ ২/৪৫৯, বুখারী ১১৭৮, মুসলিম ৭২১, দারেমী, বাইহাকী ৪/২৯৩ প্রমুখ) [5] (আহমাদ, মুসনাদ ৫/১৬২, ১৭৭, তিরমিযী, নাসাঈ, বাইহাকী ৪/২৯৪, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৯৪৭নং) [6] (আহমাদ, মুসনাদ, আবূ দাঊদ, নাসাঈ, তামামুল মিন্নাহ, আল্লামা আলবানী ৪১৫পৃঃ দ্রঃ) [7] (সহীহ আবূ দাঊদ ২১৪০নং) [8] (মুসলিম ১১৬০, সহীহ আবূ দাঊদ ২১৪২নং)
সূত্রঃগ্রন্থ- রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল