১৯৬০ সালে ফ্রান্স ১৫০ জন আলজেরিয়ার মুসলিম কয়েদিকে রাক্বান মরুভূমিতে বন্দি করে রাখে, শুধু তাই নয়, তাদেরকে কাঠের সাথে পেরেগ মেরে দাঁড় করিয়ে রাখে, ইঁদুরের মত।

উদ্দেশ্য হচ্ছে, তারা তাদের ইতিহাসে এখানে তাদের প্রথম পারমানবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটাবেন, যাতে বিস্ফোরণের পরে পরীক্ষা করতে পারেন জীবন্ত মানবদেহের মধ্য রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ার মাত্রা কেমন পড়ে!

এ হচ্ছে তাদের সভ্যতার প্রমাণ। এ হচ্ছে তাদের মানবিকতার দর্শন। এ হচ্ছে তাদের চিন্তা-চেতনা। সে লোকগুলোই আজ আমাদেরকে মানবিকতা আর সভ্যতা শিখাতে আসে। ইসলামের যুদ্ধ নিয়ে মন্তব্য করতে আসে।

তারা বদরের যুদ্ধে মুসলিমগণ না খেয়ে কয়েদিদের খাওয়ানোর নমূনা দেখতে পায় না। শীতের কাপড় নিজেরা গায়ে না দিয়ে বন্দিদের সরবরাহ করার কথা তাদের চোখে পড়ে না। সামান্য লেখাপড়া শিখানোর অজুহাতে তাদের ছেড়ে দেয়ার অনুপম আদর্শ দেখেও না দেখার ভান করে।

https://m.facebook.com/story.php?sto...00000696995777