সালাম আলাইকুম , ধানমন্ডির সুরভী স্কুলে আমার কাজের মেয়েরা হিজাব পড়ে গেলে স্যার তাদের ধমক দেন , অনেক সময় তাদের ক্লাসে দাড় করিয়ে রাখা হয় । কাকে বলবো এসব ?
স্কুলের কাপড়ের সাথে ম্যাচ করা ছোট্ট লাল হিজাব এসব মুসলমানদের মনে কিসের এত ভয় , ঘৃণা সৃস্টি করে ? ফেসবুকে দেখলাম , বদরুননিসা , মতিঝিল মডেল কলেজে হিজাব পড়তে নিষেধ করা হয়েছে । তবে কি হিজাবের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হয়েছে দেশে ?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী , আপনি নিজে হ্জ্জ করেছেন । হিজাব বিরোধী এসব কাজ শক্ত হাতে এখনই দমন করুন ।
সংগৃহিত
নো রিকুয়েস্ট! যদি বিবেক আপনাদেরকে তাড়া করে তবে প্রত্যেকেই লেখাটি শেয়ার করুন!!
______
অভিভাবকদের ভাবনা,
যেহেতু আমাদের মেয়ে/বোন মতিঝিল মডেলে পড়ে না, সেহেতু ওখানে হিজাব পড়া বন্ধ করলেও আমাদের কিছুই যায় আসে না!
.
অন্যান্য স্কুল কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপ,
যেহেতু মতিঝিল মডেলে হিজাব নিষিদ্ধ করার পরেও কেউই কিছুই বলে নি, সেহেতু আমাদের স্কুলেও হিজাব বন্ধ করতে কোনো বাঁধা নাই।
______
ইংরেজের রেখে যাওয়া উচ্ছিষ্টভুগী কুলাঙ্গাররা দেশের স্কুলে-কলেজে হিজাব নিষিদ্ধ করছে, আর আপনারা তাসকিন আর সানির বোলিং এ্যাকশন নিয়ে বালিশ ভেজাচ্ছেন!!??
.
.
এক ভাইয়ের ভাষায় মূল ঘটনাটি শুনুনঃ
.
"আমার ছোট বোন মডেল কলেজে পড়ে।
তার কাছ থেকে জেনে ডে বাই ডে কাহিনীগুলো লিখলাম।
.
১২/৩/১৬ঃ
-অভিভাবক মিটিং এ গভর্নিং বডির সভাপতি আওলাদ অভিভাবকদের বলে, " ইদানিং সবাই ধার্মিক হয়ে যাচ্ছে।"
মিটিং শেষে ক্লাসে ক্লাসে ঘুরতে থাকে। এক পর্যায়ে আমার ছোট বোনের ক্লাসে গিয়ে দেখে অনেকেই হিজাব পরিহিত অবস্থায় আছে।
তখন সে বলেঃ "এটা কি কলেজ নাকি মাদ্রাসা? কলেজে হিজাব কেন? কলেজে এমন থাকলে মাদ্রাসায় শিফট করে দেয়া হবে।"
এক সময়ে সামনের বেঞ্চে বসে থাকা হিজাব পরিহিতা এক মেয়েকে সবার সামনে হিজাব খুলতে বলে। মেয়েটি ইতস্তত করলে এক ম্যাডাম এসে আওলাদকে বলেন যে "সবার সামনে খোলার দরকার নেই। পরবর্তীতে আর আসবে না।"
ক্লাস শেষে সবাইকে বলে দেওয়া হয় যে শুধুমাত্র ধার্মিক পরিবারের মেয়েরাই কলেজে হিজাব করতে পারবে।
.
১৩/৩/১৬ঃ
-ক্লাস চলাকালীন সময়ে একজন স্যার আর একজন ম্যাডাম সব ক্লাসে ক্লাসে গিয়ে মৌখিকভাবে নোটিশ দেন যে "কাল থেকে কলেজে হিজাব পড়ে আসা যাবে না।"
.
১৪/৩/১৬ঃ
-সেদিন পরীক্ষা ছিল। সেদিন থেকেই গেট থেকে 'হিজাব চেকিং' শুরু হয়। তবুও কয়েকজন হিজাব করায় পরীক্ষার হলে আওলাদ সবাইকে বলে "এভাবে চলবে না। দরকার হলে কলেজ বন্ধ করে দেয়া হবে।" এরপর থেকে কলেজ অভ্যন্তরে মাথায় ওড়না দেয়াও নিষেধ হয়ে যায়।
.
১৫/৩/১৬ঃ
-এদিন থেকে সবাইকে হিজাব ছাড়াই কলেজে আসতে বাধ্য করা হয়।
পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে হঠাত গার্ড শিক্ষক সবাইকে বলেন "চেয়ারম্যান স্যার আসতেসে, সবাই মাথা থেকে ওড়না সরাও।"
.
১৬/৩/১৬ঃ
-আমার বোন সবসময় সব জায়গায় হিজাব করেই যায়। কিন্তু কলেজের গ্যারাকলে পড়ে হিজাব ছাড়া শুধু ওড়না ভালমতো পেঁচিয়ে কলেজে যায়।
কিন্তু গেট দিয়ে ঢোকার পর একজন ম্যাডাম "ভিতরে সবাই আমরা আমরাই তো" বলে নিজ হাতে মাথা থেকে ওড়না সড়িয়ে দেন।
টিফিন পিরিয়ডে মাথায় ওড়না দিয়ে হাটতে থাকলে একজন স্যার ডেকে মাথা থেকে ওড়না সড়াতে বাধ্য করেন। ক্লাসের মধ্যেও কেউ ওড়না মাথায় দিয়ে থাকতে পারে না।"
______
এই ঘটনাগুলো জেনেও কি আপনার অনুভূতি জাগ্রত হবে না?? আপনার অনুভূতি কি একেবারেই ভোতা হয়ে গেছে? নাকি মরে গেছে?
Christ will never be proud to reject to be a slave to God .....holy Quran, chapter Women , 4: 172
Hey there! Looks like you're enjoying the discussion, but you're not signed up for an account.
When you create an account, we remember exactly what you've read, so you always come right back where you left off. You also get notifications, here and via email, whenever new posts are made. And you can like posts and share your thoughts.
Sign Up
Bookmarks