Muslim Woman
Super Moderator
- Messages
- 12,286
- Reaction score
- 1,449
- Gender
- Female
- Religion
- Islam
[TABLE="class: node, width: 0"]
[TR]
[TD="class: node-mc"]:bism:
[TABLE="class: node, width: 0"]
[TR]
[TD="class: node-mc"][TABLE="width: 0"]
[TR]
[TD]
লিখেছেন: আতাউর রহমান সিকদার ||
“ মাইয়েতকে তার পরিবারের লোকদের কান্নাকাটির জন্য শাস্তি দেয়া হয়” – কথাটি হাদিস হিসেবে মাশহুর। অথচ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কথাটি এভাবে বলেননি অর্থাৎ এটা বোঝাননি।
আয়িশা রা: যখন হাদিসটি শুনলেন, মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানালেন এবং বললেন: রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনোই একথা বলতে পারেননা। প্রকৃত ঘটনা এই যে, একবার তিনি এক ইয়াহুদী মহিলার মৃতদেহের পাশ দিয়ে পথ অতিক্রম করলেন। মাইয়েতের কোন এক আত্বীয় কান্নাকাটি করছিল। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: “এ এখানে কাদছে আর ওখানে ওকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে”।
আয়িশা রা: এর কথার অর্থ হলো: যেমনটি বুখারীতে বদর যুদ্বের আলোচনায় এসেছে – আত্বীয়ের কান্না মাইয়েতের শাস্তির কারন নয়। দু’টু আলাদা আলাদা বিষয়। অর্থাৎ আত্বীয় কাদছে মাইয়েতের মৃত্যুর কারনে, আর মাইয়েতের আযাব হচ্ছে তার কৃত পাপের কারনে। এর আযাব যে কাদছে সে-ই ভোগ করবে। মাইয়েত কেন সেজন্য দায়ী হবে? সবাইকে নিজের আমলেরই সাজা ভোগ করতে হবে।
এ প্রসংগে আয়িশা রা: একটি আয়াতও উল্লেখ করেন:
“কেউ কারোর পাপের বোঝা বহন করবেনা” (সুরা আল ইসরা, ১৫)
নোট: প্রিয়জনের মৃত্যুতে স্বভাবত:ই যে কান্না আসে তাতে দোষ নেই। মৃত্যুশোকে বিলাপ করা, কাপড়চোপড় ছেড়া, শারীয়াত বিরোধী বাক্য মুখে আনা, মাথায় মাটিতে হাত চাপড়ানো – ইত্যাকার কাজকে ইসলামী শারিয়াত নিষিদ্ধ করেছে।
সুত্র: সীরাতে আয়িশা রা: পৃ: ২৭৯। সাইয়েদ সুলাইমান নদভী (রহমাতুল্লাহ আলাইহি) ।
http://www.bishorgo.com/user/466/post/4978[/TD]
[/TR]
[/TABLE]
[/TD]
[/TR]
[/TABLE]
http://www.bishorgo.com/user/466/post/4979#comment-11653[/TD]
[/TR]
[/TABLE]
[TABLE="class: node, width: 0"]
[TR]
[TD="class: node-mc"][TABLE="width: 0"]
[TR]
[TD]হাদিস বর্ণনায় সাবধানী হোন – দুই
লিখেছেন: আতাউর রহমান সিকদার || সোমবার, ২২ অক্টোবর ২০১৮ - ১০:৩০am [/TD]
[/TR]
[/TABLE]
একবার কতক সাহাবী (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) উম্মুল মু’মিনীন আয়িশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) কে এসে বললেন: আবু হুরাইরা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বলছেন: রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কুলুক্ষুণে তিনটি বস্তু: নারী, ঘোড়া, ঘর। কথাটি কি ঠিক?
শুনে আয়িশা রা: বললেন: কথাটি ঠিক নয়। আসলে আবু হুরাইরা রা: কিছু কথা শুনেছেন, কিছু শুনেননি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রথম অংশ বলে ফেলার পর আবু হুরাইরা রা: এসেছিলেন।
প্রকৃতপক্ষে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছিলেন: “ইয়াহুদীরা বলে, কুলুক্ষুণে তিনটি বস্তু: নারী, ঘোড়া, ঘর”।
সুত্র: আবু দাউদ। তায়ালিসি: মুসনাদ আয়িশা রা:।
সীরাতে আয়িশা রা: - সাইয়েদ সুলাইমান নদভী রহ:।[/TD]
[/TR]
[/TABLE]
[TR]
[TD="class: node-mc"]:bism:
[TABLE="class: node, width: 0"]
[TR]
[TD="class: node-mc"][TABLE="width: 0"]
[TR]
[TD]
লিখেছেন: আতাউর রহমান সিকদার ||
“ মাইয়েতকে তার পরিবারের লোকদের কান্নাকাটির জন্য শাস্তি দেয়া হয়” – কথাটি হাদিস হিসেবে মাশহুর। অথচ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কথাটি এভাবে বলেননি অর্থাৎ এটা বোঝাননি।
আয়িশা রা: যখন হাদিসটি শুনলেন, মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানালেন এবং বললেন: রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনোই একথা বলতে পারেননা। প্রকৃত ঘটনা এই যে, একবার তিনি এক ইয়াহুদী মহিলার মৃতদেহের পাশ দিয়ে পথ অতিক্রম করলেন। মাইয়েতের কোন এক আত্বীয় কান্নাকাটি করছিল। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: “এ এখানে কাদছে আর ওখানে ওকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে”।
আয়িশা রা: এর কথার অর্থ হলো: যেমনটি বুখারীতে বদর যুদ্বের আলোচনায় এসেছে – আত্বীয়ের কান্না মাইয়েতের শাস্তির কারন নয়। দু’টু আলাদা আলাদা বিষয়। অর্থাৎ আত্বীয় কাদছে মাইয়েতের মৃত্যুর কারনে, আর মাইয়েতের আযাব হচ্ছে তার কৃত পাপের কারনে। এর আযাব যে কাদছে সে-ই ভোগ করবে। মাইয়েত কেন সেজন্য দায়ী হবে? সবাইকে নিজের আমলেরই সাজা ভোগ করতে হবে।
এ প্রসংগে আয়িশা রা: একটি আয়াতও উল্লেখ করেন:
“কেউ কারোর পাপের বোঝা বহন করবেনা” (সুরা আল ইসরা, ১৫)
নোট: প্রিয়জনের মৃত্যুতে স্বভাবত:ই যে কান্না আসে তাতে দোষ নেই। মৃত্যুশোকে বিলাপ করা, কাপড়চোপড় ছেড়া, শারীয়াত বিরোধী বাক্য মুখে আনা, মাথায় মাটিতে হাত চাপড়ানো – ইত্যাকার কাজকে ইসলামী শারিয়াত নিষিদ্ধ করেছে।
সুত্র: সীরাতে আয়িশা রা: পৃ: ২৭৯। সাইয়েদ সুলাইমান নদভী (রহমাতুল্লাহ আলাইহি) ।
http://www.bishorgo.com/user/466/post/4978[/TD]
[/TR]
[/TABLE]
[/TD]
[/TR]
[/TABLE]
http://www.bishorgo.com/user/466/post/4979#comment-11653[/TD]
[/TR]
[/TABLE]
[TABLE="class: node, width: 0"]
[TR]
[TD="class: node-mc"][TABLE="width: 0"]
[TR]
[TD]হাদিস বর্ণনায় সাবধানী হোন – দুই
লিখেছেন: আতাউর রহমান সিকদার || সোমবার, ২২ অক্টোবর ২০১৮ - ১০:৩০am [/TD]
[/TR]
[/TABLE]
একবার কতক সাহাবী (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) উম্মুল মু’মিনীন আয়িশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) কে এসে বললেন: আবু হুরাইরা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বলছেন: রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কুলুক্ষুণে তিনটি বস্তু: নারী, ঘোড়া, ঘর। কথাটি কি ঠিক?
শুনে আয়িশা রা: বললেন: কথাটি ঠিক নয়। আসলে আবু হুরাইরা রা: কিছু কথা শুনেছেন, কিছু শুনেননি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রথম অংশ বলে ফেলার পর আবু হুরাইরা রা: এসেছিলেন।
প্রকৃতপক্ষে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছিলেন: “ইয়াহুদীরা বলে, কুলুক্ষুণে তিনটি বস্তু: নারী, ঘোড়া, ঘর”।
সুত্র: আবু দাউদ। তায়ালিসি: মুসনাদ আয়িশা রা:।
সীরাতে আয়িশা রা: - সাইয়েদ সুলাইমান নদভী রহ:।[/TD]
[/TR]
[/TABLE]
Last edited: