Muslim Woman
Super Moderator
- Messages
- 12,286
- Reaction score
- 1,449
- Gender
- Female
- Religion
- Islam
বিসমিল্লাহ
***
#যিলহজ্ব_মাস____বাংলাদেশ
___________________________
♦১) কবে শুরু ?
১১ জুলাই রবিবার যিলক্বদ মাসের ২৯ দিন শেষ হবে। ঐ দিন সন্ধ্যাই চাঁদ দেখতে হবে।
♦২) রোযা রাখবো কবে?
যদি চাঁদ ১১ জুলাই সন্ধ্যাই দেখা যায় তাহলে ঐ দিন রাতেই সাহরি খেয়ে ১২ জুলাই সোমবার থেকে রোযা রাখা শুরু করতে হবে।
(সেই ভাবেই প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন।)
আর যদি ১১ তারিখ চাঁদ দেখা না যায় তাহলে ১২ তারিখ সোমবার রাতে সাহরি খেয়ে ১৩ তারিখ মঙ্গলবার থেকে রোযা রাখতে হবে ।।
♦৩) কতগুলো রাখবো?
রোযা মোট ৯ টা ( ১~৯ যিলহজ্জ)। সবগুলো রাখাই উত্তম । সব না পারলে সাধ্যমত রাখবেন। অন্তত কিছু না হলেও শেষের দুটো রোযা ( ৮,৯ যিলহজ্জ ) বা শেষ ( ৯ যিলহজ্জ ) একটা রোযা রাখা উচিত।
এগুলো নফল রোযা । কেউ না রাখলে গুনাহ হবে না। কেউ আবার ভাববেন না যে রাখতেই হবে। আপনার ইচ্ছা । আপনি আপনার আখেরাত কেমন ভাবে গড়বেন।
যাদের রমজানের কাযা আছে তারা প্রথম ৭ টা কাযা রোযার নিয়তে আর শেষ দুটো নফলের নিয়তে রাখতে পারেন।।
♦৪) শুনেছি ঈদের আগের দিন রোযা রাখা হারাম?
ভুল শুনেছেন । বছরের ৫ দিন রোযা রাখা হারাম ।
শাওয়ালের ১ তারিখ ( রোযার ঈদের দিন ), যিলহজ্বের ১০,১১,১২,১৩ তারিখ ( কুরবানি ঈদের দিন ও পরের ৩ দিন )। মোট 5 দিন।
এছাড়া শুধু শুক্রবার একদিন ও শুধু শনিবার একদিন সাধারণ নফল রোযা রাখা নিষেধ । তবে এর সাথে আরো একটি করে রোযা রাখলে রাখা যায়।
♦৫) আমি তো কুরবানী দিবো না তাহলে?
এই রোযা গুলো নফল । কুরবানীর সাথে সম্পর্ক না। আপনি রাখলে সওয়াব পাবেন। না রাখলে সমস্যা নাই।
♦৬ ) শুনেছি যারা কুরবানী করবে তারা নখ চুল ইত্যাদি কাটবে না?
জি । যারা কুরবানী করবে তাদের জন্য সুন্নাত হলো যিলহজ্ব শুরুর পর থেকে কুরবানী না করা পর্যন্ত চুল নখ গুপ্তাঙ্গ পরিষ্কার না করা।
এজন্য যিলহজ্জ মাস শুরুর আগেই এই কাজ গুলো করে নিতে হবে ।
যারা কুরবানী করবে না তারাও এই আমল গুলো করলে সোওয়াব পাবে ইনশাআল্লাহ। নারী পুরুষ ছেলে মেয়ে সবাই করতে পারবে এই আমল।
এই আমল করতে চাইলে ১১ জুলাই সন্ধ্যার আগেই সব কিছু পরিষ্কার করে নিতে হবে । আপনি সেই ভাবেই প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন।
♦৭) রোযা রাখতে গিয়ে যদি সাহরি খেতে না পারি ?
সাহরি খাওয়া সুন্নাত । ইচ্ছা করে ত্যাগ করা যাবে না। যদি ঘুমের কারনে টের না পাওয়া যায় তাহলে কিছু না খেয়ে শুধু নিয়ত করে রাখলেই রোযা হবে।।নফল রোযা রাখছি বললেই হবে।। অন্যদিকে রোযা রাখার জন্য সাহরি করলেই নিয়ত হয়ে যাবে( ইং শা আল্লাহ) মুখে না বল্লেও চলবে।।
♦৮ ) আরাফার দুআ ও তাকবীরে তাশরীক কি?
আরাফার দুআ আরাফার দিনে পড়তে হয়। তবে সেটা অন্যান্য যে কোন সময়ও পড়া যাবে। দুআ টি হলোঃ
لاَ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ
وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ
لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ
وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
#উচ্চারণঃলা ইলাহা ইল্লাল্লহু
ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু
লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু
ওয়াহুওয়া আলা কুল্লি শাই ইং কদির।
( আরবি উচ্চারণ কোন ভাষাতেই লেখা যায় না । এটা পড়ে শিখে নিবেন )
***
#যিলহজ্ব_মাস____বাংলাদেশ
___________________________
♦১) কবে শুরু ?
১১ জুলাই রবিবার যিলক্বদ মাসের ২৯ দিন শেষ হবে। ঐ দিন সন্ধ্যাই চাঁদ দেখতে হবে।
♦২) রোযা রাখবো কবে?
যদি চাঁদ ১১ জুলাই সন্ধ্যাই দেখা যায় তাহলে ঐ দিন রাতেই সাহরি খেয়ে ১২ জুলাই সোমবার থেকে রোযা রাখা শুরু করতে হবে।
(সেই ভাবেই প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন।)
আর যদি ১১ তারিখ চাঁদ দেখা না যায় তাহলে ১২ তারিখ সোমবার রাতে সাহরি খেয়ে ১৩ তারিখ মঙ্গলবার থেকে রোযা রাখতে হবে ।।
♦৩) কতগুলো রাখবো?
রোযা মোট ৯ টা ( ১~৯ যিলহজ্জ)। সবগুলো রাখাই উত্তম । সব না পারলে সাধ্যমত রাখবেন। অন্তত কিছু না হলেও শেষের দুটো রোযা ( ৮,৯ যিলহজ্জ ) বা শেষ ( ৯ যিলহজ্জ ) একটা রোযা রাখা উচিত।
এগুলো নফল রোযা । কেউ না রাখলে গুনাহ হবে না। কেউ আবার ভাববেন না যে রাখতেই হবে। আপনার ইচ্ছা । আপনি আপনার আখেরাত কেমন ভাবে গড়বেন।
যাদের রমজানের কাযা আছে তারা প্রথম ৭ টা কাযা রোযার নিয়তে আর শেষ দুটো নফলের নিয়তে রাখতে পারেন।।
♦৪) শুনেছি ঈদের আগের দিন রোযা রাখা হারাম?
ভুল শুনেছেন । বছরের ৫ দিন রোযা রাখা হারাম ।
শাওয়ালের ১ তারিখ ( রোযার ঈদের দিন ), যিলহজ্বের ১০,১১,১২,১৩ তারিখ ( কুরবানি ঈদের দিন ও পরের ৩ দিন )। মোট 5 দিন।
এছাড়া শুধু শুক্রবার একদিন ও শুধু শনিবার একদিন সাধারণ নফল রোযা রাখা নিষেধ । তবে এর সাথে আরো একটি করে রোযা রাখলে রাখা যায়।
♦৫) আমি তো কুরবানী দিবো না তাহলে?
এই রোযা গুলো নফল । কুরবানীর সাথে সম্পর্ক না। আপনি রাখলে সওয়াব পাবেন। না রাখলে সমস্যা নাই।
♦৬ ) শুনেছি যারা কুরবানী করবে তারা নখ চুল ইত্যাদি কাটবে না?
জি । যারা কুরবানী করবে তাদের জন্য সুন্নাত হলো যিলহজ্ব শুরুর পর থেকে কুরবানী না করা পর্যন্ত চুল নখ গুপ্তাঙ্গ পরিষ্কার না করা।
এজন্য যিলহজ্জ মাস শুরুর আগেই এই কাজ গুলো করে নিতে হবে ।
যারা কুরবানী করবে না তারাও এই আমল গুলো করলে সোওয়াব পাবে ইনশাআল্লাহ। নারী পুরুষ ছেলে মেয়ে সবাই করতে পারবে এই আমল।
এই আমল করতে চাইলে ১১ জুলাই সন্ধ্যার আগেই সব কিছু পরিষ্কার করে নিতে হবে । আপনি সেই ভাবেই প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন।
♦৭) রোযা রাখতে গিয়ে যদি সাহরি খেতে না পারি ?
সাহরি খাওয়া সুন্নাত । ইচ্ছা করে ত্যাগ করা যাবে না। যদি ঘুমের কারনে টের না পাওয়া যায় তাহলে কিছু না খেয়ে শুধু নিয়ত করে রাখলেই রোযা হবে।।নফল রোযা রাখছি বললেই হবে।। অন্যদিকে রোযা রাখার জন্য সাহরি করলেই নিয়ত হয়ে যাবে( ইং শা আল্লাহ) মুখে না বল্লেও চলবে।।
♦৮ ) আরাফার দুআ ও তাকবীরে তাশরীক কি?
আরাফার দুআ আরাফার দিনে পড়তে হয়। তবে সেটা অন্যান্য যে কোন সময়ও পড়া যাবে। দুআ টি হলোঃ
لاَ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ
وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ
لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ
وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
#উচ্চারণঃলা ইলাহা ইল্লাল্লহু
ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু
লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু
ওয়াহুওয়া আলা কুল্লি শাই ইং কদির।
( আরবি উচ্চারণ কোন ভাষাতেই লেখা যায় না । এটা পড়ে শিখে নিবেন )