সারা পৃথিবী জুড়ে চলছে ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার । কোন অমুসলিম সন্ত্রাস করলে তার সাথে কোন ধর্মকে জড়ানো হয় না, অথচ দুনিয়ার যে কোন প্রান্তে সাধারণ কোন মুসলমানও যদি কিছু একটা পাপ করে , তবে দোষ হয় ইসলামের । মুসলমান পুরুষ মাত্রই সন্ত্রাসী , মুসলমান নারী মানে নির্যাতিতা , পুরুষের দাসী ইত্যাদি অপপ্রচার বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন গণমাধ্যমে , পত্র-পত্রিকা - বইতে প্রচার ও প্রকাশ করা হয়েছে।
এত অপপ্রচারের পরেও পশ্চিমা সভ্যতা ও ইসলাম বিদ্বেষী গণমাধ্যম সত্যের আলো থেকে মানুষকে দূরে রাখত পারছে না । প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও কোন অমুসলিম ইসলামের দাওয়াত কবুল করে বলছেন: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি , নেই কোন রব আল্লাহ ছাড়া ও হজরত মুহাম্মদ সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর দাস ও রাসূল ।
এমন লাখো কাহিনী থেকে মাত্র কয়েকটি ইংরেজী থেকে অনুবাদ করলাম । আশা করি , এই বই পড়ে বাংলাভাষী পাঠক - পাঠিকারা জানতে পারবেন কিভাবে সারা দুনিয়াতে অমুসলিমরা সত্যকে কবুল করে নিচ্ছে । আমি পাঠকদের অনুরোধ করবো কোন অপপ্রচারে কেউ যেন ইসলাম থেকে দূরে সরে না যান । আল্লাহর কাছে মাফ চাইলে , ইসলাম কবুল করলে শুধু যে জীবনের সব পাপ মাফ হয়ে যায় তাই নয় , পাপ বদলে সওয়াবে পরিণত হয়। আল্লাহ বলেন : ...যারা তওবা করে , ঈমান আনে ও নেক কাজ করে , আল্লাহ এমন লোকদের পাপকে পূণ্যে পরিবর্তিত করে দেবেন ; আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল , পরম দয়ালু ( সুরা ফুরকান : ২৫:৭০ )।
আমার অনুবাদ করা এই কাহিনীগুলি পড়ে যদি একজন পাঠকেরও ইসলাম সম্পর্কে কোন ভুল ধারণা দূর হয় , তবে নিজেকে ধন্য মনে করবো ।
Christ will never be proud to reject to be a slave to God .....holy Quran, chapter Women , 4: 172
দুনিয়ার সাতটি আশ্চর্য বিষয় : ১. খ্রিস্টান নান ( ধর্মযাজিকারা ) মাথা থেকে পা পর্যন্ত গা ঢেকে কাপড় পরে । তাদেরকে সবাই সম্মান করে কেননা , তারা স্রষ্টার পথে নিজেদেরকে উৎসর্গ করেছেন । অথচ মুসলিম নারীরা পর্দা করলে কেন তবে বলা হয় তারা নির্যাতিতা ?
[ কলেজে বা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আধুনিকা তরুণী তার ইচ্ছামত ফ্যাশন করে যেতে পারে , অথচ মাথায় সামান্য স্কার্ফ পরে মুসলিম ছাত্রীরা স্কুলে যেতে পারে না ।
১৫ বছরের ফরাসী স্কুলছাত্রী Cenmet Doganny স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে প্রকাশ্যে মাথার চুল কামিয়ে ফেলেন যাতে তার চুল কেউ দেখতে না পারে । এই কিশোরী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন , আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল কিন্ত্ত আইন আমার ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাচ্ছে না । ]
২. ইয়াহুদীরা দাড়ি রাখে ও এ নিয়ে বলা হয় তারা কেবল তাদের ধর্মবিশ্বাস পালন করছে । অথচ মুসলমান পুরুষেরা দাড়ি রাখলে সে কেন হয়ে যায় চরমপন্থী ?
৩. পশ্চিমা কোন নারী যখন সন্তান - সংসারের জন্য চাকরী না করে ঘরে থাকে , তখন তার প্রশংসা করে বলা হয় সে আত্মত্যাগ করছে অথচ মুসলিম নারীরা সন্তানের জন্য একই ত্যাগ স্বীকার করলে কেন বলা হয় এই নারীদের স্বাধীন হতে হবে ? ৪. যখন কোন শিশু বিশেষ কোন বিষয়ে পড়াশোনা করে , তখন বলা হয় তার মধ্যে অনেক সম্ভাবনা আছে ; অথচ ইসলাম নিয়ে কোন শিশু পড়লে কেন বলা হয় সে অপদার্থ ?
৫. যখন কোন অমুসলিম কাউকে খুন করে , তখন গণমাধ্যমে তার ধর্মের উল্লেখ করা হয় না ( যেমন সন্ত্রাসী দল IRA বা টিমোথী মেক ভেইগ যখন সন্ত্রাস করে , তখন কোন ধর্মের দোষ হয় না ) ; অথচ কোন মুসলমান যদি অভিযুক্ত হয় , তাহলে ইসলামকে কেন দায়ী করা হয় ?
টিমোথী মেক ভেইগ [ এই মার্কিন তরুণ ১৯ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে আমেরিকার ওকলাহোমা নগরে বোমা ফাটিয়ে শিশুসহ শতাধিক নিরপরাধ মানুষকে খুন করেছিল। মিডিয়াতে প্রথমে কোন প্রমাণ ছাড়াই প্রচার করা হয় যে এটি কোন মুসলমানের কাজ । ফলে আমেরিকাতে অনেক জায়গাতেই মুসলমানদের উপর হামলা হয়।
পরে যখন জানা গেলে প্রকৃত অপরাধী একজন অমুসলিম , তখন কোন গণমাধ্যম তাকে খ্রিস্টান সন্ত্রাসী বলে নি ] ।
৬ . পরকীয়া প্রেম , পতিতাবৃত্তি এমন কী সমকামিতাকে বলা হয় ব্যক্তির স্বাধীনতা । অথচ মুসলমান পুরুষ শর্তসাপেক্ষে সর্বোচ্চ চারটি বিয়ে করতে পারবে বললে কেন বলা হয় বহুবিবাহ জঘন্য ? ৭. এত অপপ্রচারের পরেও কেন এত সব ধর্মের মধ্যে ইসলামই সারা দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশী ছড়িয়ে পড়ছে ? এই নিয়ে চমৎকার একটি ফ্ল্যাশ ভিডিও দেখুন ; সাদ আল গামিদির ' গুরাবা ' । english.islamway.com
কেন আমরা ইসলাম কবুল করলাম ? টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাস ও মার্কিনীদের ইসলাম গ্রহণ :
১১ই সেপ্টেম্বর ২০০১ এর পরে অনেকেই ভেবেছিল মার্কিন মুল্লুক থেকে ইসলাম চিরতরে বিদায় নেবে। কিন্ত্ত কী আশ্চর্য । আমেরিকানরা বরং আরো বেশী করে ইসলাম নিয়ে পড়াশোনা করছে । শুধু তাই নয় , এই সন্ত্রাসী ঘটনায় তেমন কোন জোরালো প্রমাণ ছাড়াই মুসলমানদের দায়ী করা হলেও দেখা যাচ্ছে , মানুষ ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে ।
৯ /১১ এর পরে হাজারো আমেরিকান ইসলাম গ্রহণ করেছেন । টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর অনেক মসজিদেই মানুষের আগমণ প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে । কৌতুহলী হয়ে তারা এসেছে । এদের অনেকেই এখন মুসলমান । বিশেষ করে হিস্পানিক বংশোদ্ভূত অনেকেই মুসলমান হচ্ছে। ইংরেজী ও স্প্যানিশ ভাষায় অনূদিত কুরআনের কপির চাহিদা অনেক বেড়ে গিয়েছে। মসজিদ কর্তৃপক্ষ হিমসিম খাচ্ছে এই চাহিদা মেটাতে গিয়ে ।
২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের পর কোন কোন মসজিদে দ্বিগুণ , কোথাও চার গুণ বেড়েছে ধর্মান্তরিতের সংখ্যা। একজন বিশেষজ্ঞদের ধারণা , আমেরিকায় বছরে ২৫ হাজার মানুষ ইসলাম গ্রহণ করছে । পশ্চিমা নও -মুসলিমেরা বলেছেন , জীবনযাত্রা বদলাতে তাদের তেমন কোন কষ্ট হয় নি । তবে পরিবারের অসহযোগিতা , বন্ধুদের সঙ্গ ত্যাগ , বিশেষ করে হিজাবের কারনে বৈষম্য , সবার অদ্ভুত চোখে তাকানো - এসবই সবচেয়ে কঠিন মানিয়ে নেয়ার জন্য। ব্রিটিশ ও মার্কিন নারীদের ইসলাম গ্রহণ : এই আধুনিক জীবনে মেয়েদেরকে এখন অতি-মানবী হতে হয়। তাদেরকে দেখতে অবশ্যই সুন্দরী ও স্মার্ট এবং কাজে পুরষদের সমান দক্ষ হতে হবে ।
কখনো বা পুরুষদের থেকে বেশী যোগ্যতা প্রমাণ করতে হয়। আবার ঘরে ফিরে তাকে আদর্শ মা ও স্ত্রী হতে হয়।এভাবে পশ্চিমা সভ্যতা স্বাধীনতার নামে মেয়েদের উপর এক কঠিন ভারী বোঝা চাপিয়ে দিয়েছে । দি টাইমস , লন্ডন ( ৯ নভেম্বর ১৯৯৩ ) গণমাধ্যমের বিদ্বেষপূর্ণ অপপ্রচারের পরেও ব্রিটিশ নারীরা মুসলমান হচ্ছে । এর কারণ কী ? আগামী বিশ বছরের মধ্যে নও - মুসলিমের সংখ্যা অভিবাসী মুসলমানের সমান বা বেশী হবে । শুধু ব্রিটেনে নয় বরং আমেরিকাতেও নও - মুসলিমের সংখ্যা বাড়ছে । ৩০-৫০ বছরের মানুষেরা বেশী করে ইসলাম কবুল করছেন ( সূত্র : Liecester Islamic Foundation ) তবে কিশোর –কিশোরী , তরুণ- তরুণীরাও মুসলমান হচ্ছে ।
১. টুইন টাওয়ারে হামলায় যিনি পরিবারের আট সদস্যকে হারিয়েছেন , সেই ইয়াহুদী মার্কিন নারী সাফিয়া এখন মুসলমান : ৯/১১ এর সন্ত্রাসী ঘটনায় এই মার্কিন নারী হারিয়েছেন পরিবারের আটজন সদস্যকে । তারপরও তিনি ইসলামকে কখনো এজন্য দোষ দেন নি। মরক্কোতে বেড়াতে গিয়ে এক মসজিদে যান , সেখানে গিয়ে তার খুব শান্তি লাগে । তিনি ইসলাম নিয়ে পড়াশোনা করলেন এবং একসময় ইসলাম কবুল করলেন । তার মেয়ে রাগ করে মায়ের সাথে আর কথা বলে না ।
Christ will never be proud to reject to be a slave to God .....holy Quran, chapter Women , 4: 172
বিবিসি :
৪ জানুয়ারি ২০১১ সালে বিবিসির একটি অনুষ্ঠান ‘Converting to Islam - the white Britons becoming Muslims’ অনেককেই চমকে দেয় । এতে বলা হয় হাজার হাজার শ্বেতাঙ্গ ব্রিটিশ ইসলাম গ্রহণ করছেন । বর্তমানে ব্রিটেনে ১০০,০০০ নও-মুসলিমের বাস ।
লন্ডনের বিখ্যাত রিজেন্ট পার্ক মসজিদে জুমার নামাজে অনেক শ্বেতাঙ্গকে মুসল্লীদের ভীড়ে দেখা যায়। শনিবার ছুটির দিনে অনেকেই বিশেষ করে নারীরা আসেন মুসলমান হওয়ার জন্য । ব্রিটেনের ২৫০ টির বেশী মসজিদগুলিতে জরীপ চালিয়ে ও আদম শুমারির তালিকা যাচাইসহ আরো নানাভাবে গবেষণা করে আকর্ষণীয় এসব তথ্য সম্প্রতি ইন্টারনেটে প্রকাশ করা হয় । ‘ফেইথ মেটারস ‘ সংস্থার পক্ষ সোয়ানসি বিশ্ববিদ্যালয় এই গবেষণা চালায় । এতে বলা হয় , শুধু ২০১০ সালেই ব্রিটেনে ৫,২০০ নারী –পুরুষ ইসলাম কবুল করেছেন । বর্তমানে ব্রিটেনে ১০০,০০০নও-মুসলিমেরবাস। গত দশ বছরে যারা ইসলাম গ্রহণ করেছেন , তাদের তিন ভাগের দুই ভাগই হলো নারী । কী আশ্চর্য , ইসলামকে নারী বিরোধী ধর্ম বলে বছরের পর বছর বিভিন্ন গণমাধ্যমে অপপ্রচার চালানোর পরেও বিশ্ববাসী দেখছে নারীরাই বেশী করে মুসলমান হচ্ছেন – সব প্রশংসা আল্লাহর ।
গবেষকরা এই হাজারো নও –মুসলিমদের মধ্যে ১২০ জন মূলত শ্বেতাঙ্গ নারীর সাথে কথা বলেন । এদের একজন আয়শা যিনি দুই বছর আগে মুসলমান হন । আগে তার নাম ছিল লরা । ইসলাম গ্রহণের পরে পরিবার থেকে তিনি বিদ্বেষমূলক আচরণের শিকার হন ।
আগে তিনি জিনস পরে , একগাদা মেক –আপ করে বিদ্রোহী নারীর মত ঘুরে বেড়াতেন । এখন তিনি কালো জিলবা ( বোরখা ) ও ক্রিম রংয়ের হিজাব পরেন ও পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করেন। আয়শা বলেন , এটা অবশ্যই একটা নাটকীয় পরিবর্তন , তবে আমি খুশী যে আমি নিজেকে বদলাতে পেরেছি । এখন অন্য মানুষের কাছে আমার কোন কিছু প্রমাণ করতে হয় না ।
স্কুলে পড়ার সময় তিনি ইসলাম নিয়ে কিছু পড়াশোনা করেন , এরপর আরো জানতে স্থানীয় একটি মসজিদে যান । ইসলাম সম্পর্কে জানার আগ্রহ তার আরো বাড়ে ও একসময় তিনি সিদ্ধান্ত নেন এই ধর্ম গ্রহন করার । আয়শা বলেন , আগে আমি সবসময় অশান্তি করতাম , মুসলমান হওয়ার পরে আমার খুব ভাল লাগলো , আমি শান্ত হলাম । অনলাইনে ধর্ম নিয়ে আরো পড়াশোনা করলাম , আমি এখন সুখী ।
২. এনজেলা কলিন্স , ক্যালিফোর্ণিয়া , আমেরিকা
১৯৯৭ সাল থেকেই ইসলাম নিয়ে কৌতুহল ছিল । তুরস্কে বেড়াতে গিয়ে আজান শুনে তার খুব ভাল লাগে । ৯/১১ এর ঘটনা তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ইসলাম নিয়ে প্রচুর পড়াশোনা করলেন তিনি । বুঝতে পারলেন সন্ত্রাসের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই ।
সুরা রাহমান পড়লেন ; বুঝতে পারলেন এটি সত্যিই স্রষ্টার কাছ থেকে এসেছে । আমেরিকায় আর সব মার্কিনীদের মতই খোলামেলা পোশাকে অভ্যস্থ ছিলেন সাদা চামড়ার এই আধুনিকা তরুণী । এখন তিনি হিজাব ছাড়া বাইরে যান না । শুধু তাই নয় , স্কুলে বাচ্চাদের ইসলাম বিষয়ে পড়ান তিনি । ফক্স টিভিতে এনজেলার ও আল জাযিরা টিভিতে এই দুই নও - মুসলিম বোনেরই সাক্ষাৎকার প্রচার করা হয়েছে । অনলাইনে গিয়ে দেখুন ।
বোন এনজেলা এখন একটি ইসলামিক টিভি চ্যানেলে নও মুসলিমদের সাক্ষাতকার প্রচার করেন । অনুষ্ঠানটির নাম Sun is rising in the West ( পশ্চিমে সূর্য উঠছে ) ।
তিনি এক অনুষ্ঠানে শিকাগোর জনাব সালিকের সাক্ষাতকার নেন যিনি আগে সন্ত্রাসী মাফিয়া দলের এক নেতা ছিলেন , মদের বার চালাতেন ও কাধে বন্দুক নিয়ে ঘুরতেন । আজ তিনি মদের বারকে ইসলামিক সেন্টার বানিয়েছেন । ক্যামেরার সামনে দেখা গেল সালিকের কাধে বন্দুক নয় , বরং উযু করার জন্য তোয়ালে রাখা ।
সনাতন ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলো মক্কার একজন লেবার।
তাকে জিজ্ঞাসা করা হলো "কেন তুমি ইসলাম গ্রহণ করলে?"
সে বলল, "অামি যখন সৌদিতে আসবো তখন আমার নাম পরিবর্তন করে পাসপোর্ট ভিসা সব মুসলমানের নাম দিয়ে করলাম।
মক্কার মসজিদে অমুসলিমদের ঢুকা নিষেধ, কিন্তু আমার ঢুকার তওফিক হয়েছে।
একদিন আমি রাস্তা ঝাড়ু দিচ্ছিলাম তখন আযান হলো, নামাযে গেলাম। নামাযে গিয়ে এক ধনী লোকের সাথে দাড়ালাম।
ঠিক সেই মূহুর্তে আমার পাশে এসে দাড়ালো এক আতরের ব্যবসায়ি। যার এক কৌটা আতর কিনতে আমার মতো লেবারের ২ বছরের কামাই দরকার।
সেই লোকটি আমার সাথে কাধে কাধ পায়ে পা লাগিয়ে দাড়ালো।
আমি রবিদাস বংশের লোক। সবচেয়ে নিচু শ্রেণি হয়ে আমি হয়েছি নিন্দিত।
আমার ধর্মে ১২ জাতের লোক আছে, এদের মধ্যে কারো কারো ছায়া পড়লেও গোসল করতে হয়।
কিন্তু মক্কার মসজিদে নামায পড়ে বুঝলাম আল্লাহর মসজিদে কারও রাজত্ব চলে না। এজন্য আমি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছি,,
অাল-হামদুলিল্লাহ।
কপি
Christ will never be proud to reject to be a slave to God .....holy Quran, chapter Women , 4: 172
Hey there! Looks like you're enjoying the discussion, but you're not signed up for an account.
When you create an account, we remember exactly what you've read, so you always come right back where you left off. You also get notifications, here and via email, whenever new posts are made. And you can like posts and share your thoughts.
Sign Up
Bookmarks