Muslim Woman
Super Moderator
- Messages
- 12,286
- Reaction score
- 1,449
- Gender
- Female
- Religion
- Islam
:bism:
Collected :
*☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀আয়েশা রা.-এর কোনও সন্তান ছিল না।
যতদূর জানি, তিনি সন্তানসম্ভবা হয়েছিলেন, এমন কোনও তথ্যও হাদীসে নেই।
নবীজির ঘরে খাদীজা রা.-এর ছয়টা সন্তান জন্মগ্রহণ করেছিল। চার কন্যা, দুই* *ছেলে। এটা দেখে আয়েশা রা.-এর মনেও আশা জাগা বিচিত্র কিছু ছিল না, আমারও সন্তান হোক!*
*কিন্তু তিনি সন্তানের জন্যে দু‘আ করেছেন বা নবীজির কাছে দু‘আ চেয়েছেন এমন কোনও নজীর হাদীসে নেই বলেই জানি।
অথচ তিনি* *ছিলেন নবীজির প্রিয়তম স্ত্রী। সন্তান চাওয়া অন্যায় কোনও কিছু নয়। নবীজিকে বললেই হত। তিনি আল্লাহর কাছে দু‘আ করতেন। আয়েশা রা. এমনটা করেন নি।*
.
*নবীজি যখন ইন্তেকাল করেন, তখন আয়েশা রা.-এর বয়েস আঠার। তিনি ইন্তেকাল* *করেছেন ৫৮ হিজরীতে। তার মানে নবীজির পরও তিনি প্রায় ৪৭ বছর বেঁচে ছিলেন।
এই দীর্ঘ সময় তিনি স্বামী সন্তান ও সংসার ছাড়াই কাটিয়ে* *দিয়েছেন। কখনো সন্তান বা সংসারের জন্যে আক্ষেপ* *করেছেন, এমন কোনও প্রমাণ নেই। তিনি ইলমচর্চা, ইবাদত-বন্দেগী, শিক্ষকতা-ফতোয়া প্রদান করেই পুরো সময়টা কাটিয়ে দিয়েছেন।
বড় বড় সাহাবী তার কাছ থেকে পাঠ নিয়েছেন। মদীনার সমস্ত মহিলাকুলের শিক্ষিকা ছিলেন।*
.
*সন্তান না হলে একটা মেয়ের জীবন থেমে থাকে না।*
*স্বামী মারা গেলে একটা মেয়ের জীবন থমকে যায় না।*
*মা-বাবা মারা গেলে একটা মেয়ের জীবন স্থবির হয়ে পড়ে না।*
*সংসার না হলে একটা মেয়ের জীবন অর্থহীন হয়ে যায় না।*
.
*আল্লাহ তা‘আলা যা ছিনিয়ে নেন, তার চেয়ে উত্তম কিছু বান্দাকে দান করেন।*
*দুনিয়া পরীক্ষার স্থান। কেউই এখানে পরীক্ষা দেয়া ছাড়া থাকতে পারে না।*
*আয়েশা রা. বিষয়টা ভালভাবে জানতেন এবং কর্মের মাধ্যমে তা মেনে দেখিয়েও গেছেন।*
*জীবনকে তিনি জনকল্যাণে ব্যয় করে গেছেন।*
*আল্লাহর ফয়সালার প্রতি সন্তুষ্ট থেকেছেন।*
*সবর-শোকরের সাথে জীবন কাটিয়ে গেছেন।*
*কুরআন কারীমকে সাথী বানিয়েছেন।*
*হাদীসচর্চাকে জীবনের অনুষঙ্গ বানিয়েছেন।*
Collected :
*☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀আয়েশা রা.-এর কোনও সন্তান ছিল না।
যতদূর জানি, তিনি সন্তানসম্ভবা হয়েছিলেন, এমন কোনও তথ্যও হাদীসে নেই।
নবীজির ঘরে খাদীজা রা.-এর ছয়টা সন্তান জন্মগ্রহণ করেছিল। চার কন্যা, দুই* *ছেলে। এটা দেখে আয়েশা রা.-এর মনেও আশা জাগা বিচিত্র কিছু ছিল না, আমারও সন্তান হোক!*
*কিন্তু তিনি সন্তানের জন্যে দু‘আ করেছেন বা নবীজির কাছে দু‘আ চেয়েছেন এমন কোনও নজীর হাদীসে নেই বলেই জানি।
অথচ তিনি* *ছিলেন নবীজির প্রিয়তম স্ত্রী। সন্তান চাওয়া অন্যায় কোনও কিছু নয়। নবীজিকে বললেই হত। তিনি আল্লাহর কাছে দু‘আ করতেন। আয়েশা রা. এমনটা করেন নি।*
.
*নবীজি যখন ইন্তেকাল করেন, তখন আয়েশা রা.-এর বয়েস আঠার। তিনি ইন্তেকাল* *করেছেন ৫৮ হিজরীতে। তার মানে নবীজির পরও তিনি প্রায় ৪৭ বছর বেঁচে ছিলেন।
এই দীর্ঘ সময় তিনি স্বামী সন্তান ও সংসার ছাড়াই কাটিয়ে* *দিয়েছেন। কখনো সন্তান বা সংসারের জন্যে আক্ষেপ* *করেছেন, এমন কোনও প্রমাণ নেই। তিনি ইলমচর্চা, ইবাদত-বন্দেগী, শিক্ষকতা-ফতোয়া প্রদান করেই পুরো সময়টা কাটিয়ে দিয়েছেন।
বড় বড় সাহাবী তার কাছ থেকে পাঠ নিয়েছেন। মদীনার সমস্ত মহিলাকুলের শিক্ষিকা ছিলেন।*
.
*সন্তান না হলে একটা মেয়ের জীবন থেমে থাকে না।*
*স্বামী মারা গেলে একটা মেয়ের জীবন থমকে যায় না।*
*মা-বাবা মারা গেলে একটা মেয়ের জীবন স্থবির হয়ে পড়ে না।*
*সংসার না হলে একটা মেয়ের জীবন অর্থহীন হয়ে যায় না।*
.
*আল্লাহ তা‘আলা যা ছিনিয়ে নেন, তার চেয়ে উত্তম কিছু বান্দাকে দান করেন।*
*দুনিয়া পরীক্ষার স্থান। কেউই এখানে পরীক্ষা দেয়া ছাড়া থাকতে পারে না।*
*আয়েশা রা. বিষয়টা ভালভাবে জানতেন এবং কর্মের মাধ্যমে তা মেনে দেখিয়েও গেছেন।*
*জীবনকে তিনি জনকল্যাণে ব্যয় করে গেছেন।*
*আল্লাহর ফয়সালার প্রতি সন্তুষ্ট থেকেছেন।*
*সবর-শোকরের সাথে জীবন কাটিয়ে গেছেন।*
*কুরআন কারীমকে সাথী বানিয়েছেন।*
*হাদীসচর্চাকে জীবনের অনুষঙ্গ বানিয়েছেন।*